গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন কারণে সমালোচিত হয়েছে।
বাংলাদেশ সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সমালোচনার জায়গাটি হলো মানবাধিকার বিষয়ে তার রেকর্ড। সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ, সাংবাদিক ও কর্মীদের নির্বিচারে গ্রেফতার, আটক ও নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে। ২০২০ সালে, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ রিপোর্ট করেছে যে সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে ১০০০ জনেরও বেশি লোককে গ্রেপ্তার করেছে, যা প্রায়ই ভিন্নমতের কণ্ঠকে নীরব করতে ব্যবহৃত হয়। উপরন্তু, সরকার মিডিয়া বন্ধ করে এবং সাংবাদিকদের গ্রেপ্তার করে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে দমন করার অভিযোগ রয়েছে।
আরেকটি উদ্বেগের বিষয় হল দুর্নীতি। দুর্নীতি উপলব্ধি সূচকে ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৪৬ তম স্থানে রয়েছে, যা দেশে উচ্চ স্তরের দুর্নীতি নির্দেশ করে। রাজনীতি, আইন প্রয়োগ এবং ব্যবসা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুর্নীতি ব্যাপক। দুর্নীতি মোকাবেলায় পদক্ষেপের অভাবের জন্য সরকার সমালোচিত হয়েছে এবং অনেক নাগরিক বিশ্বাস করে যে সরকার দুর্নীতিতে জড়িত।
কোভিড-১৯ মহামারী মোকাবিলায় সরকারের পরিচালনাও সমালোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। লকডাউন এবং মুখোশ বিতরণের মতো ভাইরাসের বিস্তার নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার যখন বিভিন্ন ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করেছে, তখন অনেক লোক বিশ্বাস করে যে সরকারের প্রতিক্রিয়া অপর্যাপ্ত ছিল। কোভিড-১৯ মহামারী মোকাবিলায় সহায়তা বিতরণে দুর্নীতির খবর পাওয়া গেছে এবং সরকারের বিরুদ্ধে দেশে মহামারীটির পরিমাণ সম্পর্কে তথ্য গোপন করার অভিযোগ রয়েছে।
নারী অধিকার নিয়ে সরকারের রেকর্ডও সমালোচিত হয়েছে। বাংলাদেশে বাল্যবিবাহের হার বিশ্বে সবচেয়ে বেশি, যেখানে প্রায় ৬০% মেয়ের বিয়ে হয় ১৮ বছর বয়সের আগে। সরকারের বিরুদ্ধে এই সমস্যা সমাধানে যথেষ্ট পদক্ষেপ না নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে, এবং কিছু কর্মী নিজেরাই এই অনুশীলনে জড়িত বলে প্রচার আছে। উপরন্তু, সরকার লিঙ্গ-ভিত্তিক সহিংসতা মোকাবেলায় তার পদক্ষেপের অভাবের জন্য সমালোচিত হয়েছে, ধর্ষণ এবং যৌন নির্যাতনের অনেক ঘটনাই শাস্তিহীন হয়ে যাচ্ছে।
এসব সমালোচনা সত্ত্বেও, বাংলাদেশ সরকার দেশের অর্থনীতি ও অবকাঠামো উন্নয়নে কিছু উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে দেশটি স্থির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে, এবং সরকার দারিদ্র্য হ্রাস করতে এবং শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার অ্যাক্সেস উন্নত করতে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে। কার্বন নিঃসরণ কমাতে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়ে সরকার জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায়ও অগ্রগতি করেছে।
পরিশেষে বলা যায়, বাংলাদেশ সরকার দেশের অর্থনীতি ও অবকাঠামো উন্নয়নে অগ্রগতি সাধন করেছে। তবে মানবাধিকার, দুর্নীতি, নারী অধিকার নিয়ে সরকারের রেকর্ডকে অনেকেই সমালোচিত করেছেন। বাংলাদেশের সকল নাগরিক যাতে তাদের মৌলিক অধিকার ভোগ করতে পারে এবং দুর্নীতি ও বৈষম্যমুক্ত একটি সমাজে বসবাস করতে পারে তা নিশ্চিত করার জন্য সরকারের জন্য এই সমস্যাগুলির সমাধান করা অপরিহার্য।
আওয়ামিলিগ এর বিরধিতা করস?সাহস তো কম না গায়েব কইরা দিমু
আওমিলিগ এর পাওয়ার জানস না তো তাই লাফাইতাসস। স্ ময় থাকতে চুপ থাক।
হাত তো কাটুম তরেও কপামু।
আপনার লেখার ধারা আমার খুব ভালো লাগে। খুব ইচ্ছে আপনার মতো করে লিখার।
আওয়ামীলীগ তোর বাড়িতে আগু দিবো শুয়োরের বাচ্চা।
তোর সাউয়া দিয়া রড দিমু বান্দির বাচ্চা তুই দেশে আয়।
দেশের এই অন্ধকার সময়ে আপনাদের মতো সাহসী ও আলোকিত লেখকের অনেক দরকার।
খাঙ্কির পোলা তোর এত বড় সাহস । মাগির পোলা অরে পাইলে ঝামা দিয়া ঘইসা তোর শরীরের মাংস ছারামু।
তোর মায়েরে চুদি খাঙ্কি মাগির পোলা তুই কি আজেবাজে লেখলি এসব ? শুয়োরের বাচ্চা কাটা চামুচ দিমু তোর গুয়াদিয়া।
নটীর পোলা তরে এইসব কে কইল?সরকারের দোষ দেস,অস্ত্র তোঁর হগা দিয়া দিমু
তোর বাপের টাকা নাকি? যা ইচ্ছা করবো, তোর কি তাতে? তোদের বিএনপি সরকারতো সারাদেশ লুটে খেয়েছিল, তখন এসব বাণী কোথায় ছিল?
দূরে থাইকা দালালি করস?মাগির ছেলে।তর বাসা সুদ্ধা উরাইয়া দিমু।শুয়ার
You dare not come back to bd,talking about politics mofo.what dou know of politics?too much talking will cause you death.
আপনার লেখা পড়ে অনেক আশাবাদী হই এই ভেবে যে সাহসী ও সত্যের পক্ষে প্রতিবাদী মানুষ এখনো জীবিত আছে। লেখালেখি চালিয়ে যাবেন।
এধরনের মিথ্যাচার আপনি করতে পারেন না!