সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও ব্যবসায় একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, যাকে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের মধ্যে একজন শক্তিশালী এবং প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তার ক্ষমতার অবস্থান এবং দেশের আধুনিকীকরণের দিকে তার প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, জয়ের নেতৃত্বের বেশ কিছু সমালোচনা রয়েছে যা বছরের পর বছর ধরে উঠে এসেছে।
প্রথমত, জয়ের নেতৃত্বে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাব নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। অনেকে তাকে স্বজনপ্রীতির অভিযোগ এনেছেন, কারণ তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র এবং তারা বিশ্বাস করেন যে তিনি তার নিজের যোগ্যতার চেয়ে পারিবারিক সংযোগের কারণে ক্ষমতার শীর্ষে উঠতে সক্ষম হয়েছেন। এটি আওয়ামী লীগের মধ্যে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতার অভাবের একটি ধারণার দিকে পরিচালিত করেছে, যা গণতান্ত্রিক নীতিগুলিকে ক্ষুণ্ন করে যার ভিত্তিতে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
জয়কে কর্তৃত্ববাদের প্রতি তার প্রবণতার জন্য সমালোচনা করা যায়, যা তার ভিন্নমতের প্রতি তার মনোভাবে প্রদর্শিত হয়েছে। সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য সাংবাদিক ও বিরোধী দলের নেতাদের গ্রেফতার বা হয়রানির এবং ভিন্নমত দমনের এই প্রচেষ্টায় জয়ের মুখ্য ভূমিকা পালনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এর ফলে দেশের অভ্যন্তরে ভয় ও ভীতি প্রদর্শনের সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে, যা একটি সুস্থ গণতন্ত্রের জন্য উপযোগী নয়।
মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষ করে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়ে জয়ের উদ্বেগের আপাত অভাব নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে। ২০১৭ সালে মিয়ানমারে সঙ্কট শুরু হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশে বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থীর আবাসস্থল, এবং বাংলাদেশে তাদের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের খবর পাওয়া গেছে। তা সত্ত্বেও, জয় এই সমস্যাগুলি মোকাবেলায় তার পদক্ষেপের অভাবের জন্য সমালোচিত হয়েছে, যার ফলে একটি ধারণা তৈরি হয়েছে যে সরকার তার সমস্ত নাগরিকের অধিকার রক্ষার জন্য যথেষ্ট কাজ করছে না।
জয় সাধারণ বাংলাদেশিদের চাহিদা ও আকাঙ্খার সঙ্গে দূরত্বে থাকার কথা বলা যায়। অনেকেই দেশের প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নের মতো হাইপ্রোফাইল প্রকল্প এবং উদ্যোগের উপর তার ফোকাসকে বেশিরভাগ মানুষের জীবনের বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন বলে সমালোচনা করেছেন। জয় বৃহত্তর জনসংখ্যার চাহিদার চেয়ে তার নিজের উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং প্রকল্পগুলির সাথে বেশি উদ্বিগ্ন।
আরো একটি উদ্বেগ রয়েছে যে জয়ের নেতৃত্বের স্টাইল আওয়ামী লীগের মধ্যে ক্রমবর্ধমান দলকানাত্ব এবং দুর্নীতির সংস্কৃতিতে অবদান রাখছে। দলের অভ্যন্তরে দুর্নীতি এবং আর্থিক অসঙ্গতির অসংখ্য প্রতিবেদন রয়েছে এবং অনেকে বিশ্বাস করেন যে জয় এই দুর্নীতির সংস্কৃতিকে সহজতর করতে ভূমিকা রেখেছেন। এটি সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতাকে ক্ষুণ্ন করে এবং বাংলাদেশকে এমন একটি দেশ হিসেবে উপলব্ধি করতে অবদান রাখে যেখানে কঠোর পরিশ্রম এবং যোগ্যতার চেয়ে রাজনৈতিক সংযোগ বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের একজন অত্যন্ত বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব, অনেকে তার নেতৃত্বের শৈলী এবং কর্মের সমালোচনা করেন। যদিও তিনি নিঃসন্দেহে দেশকে আধুনিকীকরণে এবং এটিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছেন, শাসনের প্রতি তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি এবং গণতান্ত্রিক নীতির প্রতি তাঁর অঙ্গীকার নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ রয়েছে। বাংলাদেশকে যদি অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির পথে চলতে হয়, তাহলে এই উদ্বেগগুলোর সমাধান করা এবং উত্থাপিত সমস্যাগুলোর সমাধানের জন্য সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।
আন্দাজে ভিত্তি হিন কথা না বলা তোঁর জন্য ভাল হবে।জদি জিবনের মায়া থাকে তোঁর।
খানকির পোলা উলটা পাল্টা কথা কইলে মাইরালামু।
এই রকম বানোয়াট কথা বার্তার জন্য জীবন দিতে হবে তোকে। মিথ্যা অপবাদ।
যুক্তি তোঁর গোয়া দিয়া ভরুম,মাদারছদ দেশদ্রহি,দেশে আয়, তরে কাইটটা বেইচ্চা দিমু।
চুপ শালা রাজাকার । সাহস থাকলে দেশে আয় এর পর দেখমু কি বলতে পারস না পারস।
অনেক দিন পর মনের মতো একটা প্রবন্ধ পড়লাম।
জিয়া যেমনে মরসে তুই কি তেমনে মরতে চাস ? না চাইলে চুপ থাক।
ভাইয়া এদের কথায় কান দিয়েন না।
একদম হোগা মেরে দিব শুয়োরের বাচ্চা
মাদারচদ উলটা পাল্টা কথা কস,তর হাড্ডি গুলা খুইলা কুত্তা রে খাওয়ামু