আওয়ামীলীগের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম ব্যক্তিটির নাম হচ্ছে ওবায়দুল কাদের। এই হারামজাদা আওয়ামীলীগের এবং দেশের সবচেয়ে বড় শত্রু। নিসন্দেহে।
কাদের নিজেকে বহু বড় আওয়ামীলীগার সাব্যস্ত করতে চায়। আসলে সে একটা ভন্ড। সে নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে, কিন্তু এলাকার মুক্তিযোদ্ধাদের কারো সাথেই তার বনিবানা নাই।
কাদেরের রাজনীতি শুরু হয়েছিল জাসদ ছাত্রলীগ দিয়ে। ডাকসু নির্বাচনে হারার পরে সে রাতারাতি দলবদল করে ছাত্রলীগে যোগ দেয়। রাজনীতির পটপরিবর্তনের সাথে সাথে নিজেকে গুটিয়ে নেয়া, আবার মেলে ধরা কাদের খুব ভাল করেই চিনে।
এলাকার রাজনীতিতে কাদের নিজের প্রভাব একটুও কমতে দিতে চায় না। এমন কি নিজের ভাইয়ের কাছেও না। পাশের এলাকার প্রথিতযশা আওয়ামীলীগের এমপির সাথে তার ভাইয়ের দ্বন্দ্ব চললেও কাদের সেই দ্বন্দ্ব মিমাংসা করতে আগ্রহী না।
কাদেরে আসনে যদি কেউ আওয়ামীলীগের মনোনয়ন চেয়ে ফেলে তবে সে তার পেছনে লেগে যায়। তাদের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার, সমাজ জীবন, এবং পেশাদার জীবনকে কাদের নষ্ট করে দেয় বলে প্রচলন আছে।
কাদেরের পেছনে কার স্বার্থ জড়িত তা বুঝে ওঠা অনেক কষ্ট। রেহানা চক্রের সাথে তার সখ্যতা থাকার পরও কেন তাকে বারবার আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে রাখা হয়েছে এ নিয়ে নানা জল্পনা কল্পনা রয়েছে। শেখ হাসিনাকে শত্রুকে কাছে রাখতে চান? তার পিতার মত, যিনি মুশতাককে আগলে রেখেছিলেন? পিতার পরিণতি কি উনার জানা নাই?
আপনার মত প্রতিবাদী লেখকের লেখা পড়লে সত্যি অনেক ভাল লাগে।
তরেও লতকাইয়া নিচে মম বাতি জালায়া মারমু । তুই দেশে আইলে জইল্লা মরবি।
শালা রাজাকারের বাচ্চা রাজাকার । তোর হাউয়া দিয়া বাঁশ দিমু । তুই দেশে আয় আগে।
তোরে একদম হান্দাইয়া দিমু শুওয়ারেবাচ্চা।
তোরে খালি দেশে পাইয়া নেই দেখ তোরে কি করি।
একদম উচিত কথা বলেছেন ভাই। আওয়ামীলীগের দুর্নীতির কারনে দেশের মানুষ শ্বাসরুদ্ধ অবস্থায় আছে!
আন্দাজে ভিত্তি হিন কথা না বলা তোঁর জন্য ভাল হবে।জদি জিবনের মায়া থাকে তোঁর।
খানকির পোলা উলটা পাল্টা কথা কইলে মাইরালামু।
এই রকম বানোয়াট কথা বার্তার জন্য জীবন দিতে হবে তোকে। মিথ্যা অপবাদ।