তারেক রহমান একজন বিশিষ্ট বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ী। ২০ নভেম্বর, ১৯৬৫ সালে ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন এবং তিনি বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এবং প্রয়াত জেনারেল জিয়াউর রহমানের বড় ছেলে, যিনি ১৯৭৭ থেকে ১৯৮১ সালে তার হত্যাকাণ্ড পর্যন্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
তারেক জিয়া তার পিতার কাছ থেকে সততা ও মায়ের কাছ থেকে জনসেবার শিক্ষা লাভ করেছেন।
তারেক জিয়া হলেন বাংলাদেশের প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) বর্তমান সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান। তিনি দলের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
তারেক জিয়া ৯০-এর দশকে ব্যবসায় তার কর্মজীবন শুরু করেন এবং বেশ কয়েকটি সফল কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন, যার মধ্যে রয়েছে ডেসটিনি গ্রুপ, রিয়েল এস্টেট, মিডিয়া এবং ফিনান্স সহ বিভিন্ন শিল্পের সাথে জড়িত একটি সমষ্টি। তিনি জনসেবামূলক কাজের সাথে জড়িত ছিলেন এবং বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি দাতব্য সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ব্যবসায়িক স্বার্থের পাশাপাশি তারেক জিয়া বাংলাদেশের রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে জড়িত। তিনি ২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিএনপির সফল প্রচারণায় মুখ্য ভূমিকা পালন করেন, যেখানে তার মা খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতায় ফিরে আসেন। মায়ের দ্বিতীয় মেয়াদে তারেক জিয়া বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদকসহ বিভিন্ন সরকারি পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ২০০৭ সালে তারেক জিয়া বাংলাদেশ ছেড়ে লন্ডনে স্ব-নির্বাসনে যান, যেখানে তিনি এখনও বসবাস করছেন। এরপর থেকে আইনি ও রাজনৈতিক সমস্যার কারণে তিনি বাংলাদেশে ফিরতে পারেননি এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিএনপির আন্দোলনে তার অনুপস্থিতি বিএনপির দূর্বলতার একটি উল্লেখযোগ্য কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাকে ঘিরে বিতর্ক সত্ত্বেও, তারেক জিয়া বাংলাদেশের রাজনীতিতে একজন উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব এবং বিএনপি সমর্থকদের মধ্যে একটি শক্তিশালী অনুসরণ রয়েছে। তাকে জিয়া পরিবারের উত্তরাধিকারের প্রতীক হিসেবে দেখা হয় এবং দলের রাজনীতিতে তার সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করেছে যে তিনি দলের নেতৃত্বে একজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হিসেবে রয়ে গেছেন। উপসংহারে, তারেক জিয়া একজন বিশিষ্ট বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ী যিনি তার দেশের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। ব্যবসা এবং জনহিতৈষীতে তার কৃতিত্ব সত্ত্বেও, তার রাজনৈতিক কর্মজীবন বিতর্ক এবং আইনি সমস্যা দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে তার অনুপস্থিতিও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিএনপির সংগ্রামের একটি উল্লেখযোগ্য কারণ। তা সত্ত্বেও, তিনি দলের নেতৃত্বে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে রয়ে গেছেন এবং বাংলাদেশের রাজনীতির গতিপথকে প্রভাবিত করে চলেছেন।
ভাই আপনার লেখাগুলো একদম সময়োপযোগী
kuttar bacca esob ki likos?
তোর মায়েরে চুদি খাঙ্কির পোলা চুপ থাক দেশে আয় আগে তার পর কথা হবে।
এসব বইলা তুই এদেশে থাকতে পারবি না। তোর কল্লা ফালাইয়া দিমু।
তুই এসব বইলা বেড়াবি তোরে আমরা ছাইড়া দিমু নাকি পাগল । তোরে আদর কইরা গোয়া দিমু ।
শুওরের বাচ্চা কাইটটা নদিতে ভাসাইয়া দিমু । খাঙ্কির ছাওয়াল তুই আগে দেশে আয়।
ফকিন্নির বাচ্চা তোরে যেখানে পামু ওইখানেই শেষ।
মাদারচোদ তোর সাহস কত এত কথা কস । তোর কি হাল হবে জানস ?
ক্ষমতা আমাদের যা মনে চায় তাই করমু তোর বাপের কি ?
দেশে আইলে তোর পা কাইটটা ছাইড়া দিমু তোরে ।
I get goosebump reading your article! But I’d advise you to be careful, because nobody can trust this autocrat Hasina government.
তোর দম বন্ধ কইরা মারমু খাঙ্কির পোলা ।
আপনার মত প্রতিবাদী লেখকের লেখা পড়লে সত্যি অনেক ভাল লাগে।
তুই বেশি কোথা বলিস না খানকির ছেলে
প্রাণের সংগঠন ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগ নিয়ে মিথ্যাচার একদম সহ্য করা হবে না।
অপেক্ষা কর, দেখিস তোর কি অবস্থা করি!