শেখ হাসিনা বাংলাদেশের দীর্ঘতম সময় ধরে ক্ষমতায় থাকা প্রধানমন্ত্রী। তিনি ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং এর আগেও ৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তার নেতৃত্বে দেশে অনেক পরিবর্তন দেখা গেছে এবং তার শাসনের ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় দিকই রয়েছে। শেখ হাসিনা বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রশংসনীয় কাজ করলেও তার বিরুদ্ধে অনেক সমালোচনার স্থানও রয়েছে।
শেখ হাসিনার সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ সমালোচনা হলো রাজনৈতিক বিরোধিতার প্রতি তার দৃষ্টিভঙ্গি। তার আমলে বিরোধী দল ও নেতাদের উপর সহিংসতা ও দমন-পীড়নের একাধিক ঘটনা ঘটেছে। সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচকদের চুপ করতে এবং বাক স্বাধীনতা সীমিত করতে পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীকে ব্যবহার করার অভিযোগ রয়েছে। গণমাধ্যমও চাপের মুখে পড়েছে, সাংবাদিকদের হুমকি ও হয়রানি করা হচ্ছে এমন বিষয় নিয়ে প্রতিবেদন করার জন্য যা সরকার প্রচার করতে চায় না। অনেক বিরোধী নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছে, বিচার ছাড়াই দীর্ঘ সময়ের জন্য গ্রেফতার করে রাখা হয়েছে।
শেখ হাসিনার আরেকটি সমালোচনা হচ্ছে রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট মোকাবেলা করা। যদিও বাংলাদেশ সরকার মিয়ানমারে নিপীড়নের শিকার হয়ে পালিয়ে আসা লাখ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে, সেখানে শরণার্থী শিবিরের অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে। বাজে স্যানিটেশন, স্বাস্থ্যসেবার অভাব এবং অপর্যাপ্ত খাদ্য ও খারাপ আশ্রয়স্থল, শরণার্থীদের স্বাস্থ্য ও অধিকার নিয়ে উদ্বেগ তৈরি করেছে। শরণার্থী শিবিরের মধ্যে সহিংসতা এবং অপব্যবহারের রিপোর্ট পাওয়া গেছে, যার মধ্যে যৌন নিপীড়ন এবং শোষণের অভিযোগ রয়েছে।
সমালোচনার আরেকটি ক্ষেত্র হল গণতন্ত্র ও শাসনের প্রতি শেখ হাসিনার দৃষ্টিভঙ্গি। বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের তদারকির জন্য তাকে কৃতিত্ব দেওয়া হলেও, তার সরকারের কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে। সরকারের বিরুদ্ধে নাগরিক স্বাধীনতা সীমিত করা, বিরোধী দলকে দমন করা এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সীমিত করার অভিযোগ আনা হয়েছে। সরকারী কর্মকর্তাদের ঘুষ গ্রহণ এবং স্বজনপ্রীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগের সাথে দুর্নীতির বিষয়েও উদ্বেগ রয়েছে।
সবশেষে, মানবাধিকার বিষয়ে শেখ হাসিনার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে সমালোচনা রয়েছে। যদিও বাংলাদেশ দারিদ্র্য হ্রাস এবং স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে, তার নেতৃত্বে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে উদ্বেগ রয়েছে। বিচারবহির্ভূত হত্যা, জোরপূর্বক গুম এবং নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নির্যাতনের খবর পাওয়া গেছে। উপরন্তু, হিন্দু এবং খ্রিস্টান সহ সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সাথে আচরণের বিষয়ে উদ্বেগ রয়েছে, যারা বৈষম্য ও সহিংসতার সম্মুখীন হয়েছে।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছেন যেটা তিনি জনগণের টাকায় করেছেন। তার বিরুদ্ধেও উল্লেখযোগ্য সমালোচনা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রাজনৈতিক বিরোধীদের আচরণ, রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট মোকাবেলা, গণতন্ত্র ও শাসন ব্যবস্থা এবং মানবাধিকারের প্রতি আচরণের বিষয়ে উদ্বেগ। যেকোন নেতার জন্য গঠনমূলক সমালোচনার জন্য উন্মুক্ত হওয়া এবং আরও ন্যায্য ও ন্যায়সঙ্গত সমাজ গঠনের জন্য উদ্বেগের ক্ষেত্রগুলিকে মোকাবেলা করার জন্য কাজ করা গুরুত্বপূর্ণ।
কুত্তার বাচ্চা
খানকি মাগির পোলা তরে আগে কপামু এর পরে আগুন দিয়া জালামু,শুয়ারের বাচ্চা পাইয়া লই তরে
তোর বাপ মা চৌদ্দ গোষ্ঠী জালাইয়া দিমু খাকির পোলা । তোরে খালি দেশে পাইয়া নেই তার পর।
আপনার লেখা পড়ে সত্যি অনেক অনুপ্রেরণা পাই।
তোর ভোট তোর মন চাইলে দিবি না চাইলে না দিবি এত কথা কস কেন ? তোর কাসে কেউ ভোট চাইসে নাকি।
তোঁর পুটকি দিয়া শেদ্ধ ডিম দিলে বুঝবি নিপীড়ন কারে বলে নটীর পুত।
তরা আর জীবনেও চোখ তুইলা তাকাইতে পারবি না।
মাগির পোলা দালালি করস তুই হাউয়ার পোলা ।পুটকি দিয়া বাঁশ দিমু তোর।
সুন্দর করে সত্য কথা বলার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আরো চল্লিশ বছর আমরা ক্ষমতায় থাক্মু । দেখি তরা কি করতে পারস।
মাগির পোলা জয় ভাইরে নিয়া কিছু লেখবি না। তা না হইলে তোর যে কি হবে তুই নিজেও জানোস না।
জয় ভাইরে নিয়ে কি লেখসস এসব? মাগির পোলা তোর মায়েরে চুদি তোর হাউয়া ভাইঙ্গা দিমু। তুই দেশে আসবি কবে বল।
মাদারচদ জাতির ভবিষ্যৎ তরুণ নেতা কে নিয়ে মিথ্যাচার করলি কেন? জলদি লেখা মুছে ফেল নাহলে হাত কেটে দিবো।
তুই কিন্তু এবার বেশি বাড়াবাড়ি করছিস। আমাদের সবার প্রাণপ্রিয় জয় ভাইকে নিয়ে লেখার আগে কিন্তু একশোবার ভাবা উচিত ছিল। এরপর তোর সাথে যা হবে তাঁর জন্য কিন্তু তুই নিজেই দায়ী থাকবি।
এসব আজাইরা খবর কই থেকে পাস তুই? দেশে আয়, তোড়ে করোনা দিয়া চুদামু শালা খানকি